ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) আজ মঙ্গলবার (২৪ আগস্ট) ব্লক মার্কেটে ৬১ কোম্পানির ৪৪ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলো হলো- জেনিক্স ইনফোসিস, সন্ধানী ইন্স্যুরেন্স, পদ্মা লাইফ ইন্স্যুরেন্স, স্যালভো কেমিক্যাল, অগ্নি সিস্টেমস, আমান ফিড, আনলিমা ইর্য়ান, অ্যাসোসিয়েডেট অক্সিজেন, এশিয়া ইন্স্যুরেন্স, এশিয়ান টাইগার সন্ধানী লাইফ গ্রোথ ফান্ড, বারাকা পাওয়ার, বেক্সিমকো, ব্র্যাক ব্যাংক, বেক্সিমকো ফার্মা, সেন্ট্রাল ফার্মা, কনফিডেন্স কেমিক্যাল, কপার টেক ইন্ডাস্ট্রিজ, সিওভি পেট্রোকেমিক্যাল, ঢাকা ডাইং, ডিবিএইচ ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড, ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্স, ডরিন পাওয়ার, এক্সিম ব্যাংক ফার্র্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, ফরচুন সুজ, জিবিবি পাওয়ার, গ্রামীণ ফোন, জিএসপি ফাইন্যান্স, হাইডেল বার্গ সিমেন্ট, এইচ আর টেক্সটাইল, আইপিডিসি, ইসলামী ফাইন্যান্স, জেএমআই সিরিঞ্জ এবং মেডিক্যাল ডিভাইস, কর্ণফুলী ইন্স্যুরেন্স, কে এন্ড কিউ, কেডিএস এক্সেসারিজ, কাট্টালি ইন্স্যুরেন্স, ম্যাকসন্স স্পিনিং, মালেক স্পিনিং, মেট্রো স্পিনিং, মোজাফফর হোসেন স্পিনিং, মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক, এনসিসি ব্যাংক, ন্যাশনাল হাউজিং ফাইন্যান্স, ন্যাশনাল পলিমার ইন্ডাস্ট্রিজ, ওরিয়ন ফার্মা, ফনিক্স ফাইন্যান্স, পাইওনিয়র ইন্স্যুরেন্স, পাওয়ার গ্রীড, প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল, কাশেম ইন্ডাস্ট্রিজ, রবি, সাউথ বাংলা ব্যাংক, সোনারগাঁও টেক্সটাইল, সাহজিবাজার পাওয়ার, স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্স, সামিট পাওয়ার, তওফিকা ফুডস, ইউনাইটেড ফাইন্যান্স, উত্তরা ব্যাংক এবং ভিএফএস থ্রেড ডাইং লিমিটেড।
এদিন ব্লক মার্কেটে এসব কোম্পানির মোট ১ কোটি ২০ লাখ ৯৮ হাজার ৩৮৫ট শেয়ার ১১৬ বার হাত বদল হয়েছে, যার বাজারমূল্য ৪৪ কোটি ৮০ লাখ ১৫ হাজার টাকা। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা যায়, কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি শেয়ার লেনদেন হয়েছে জেনিক্স ইনফোসিসের। এদিন কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১০ কোটি ৬৫ লাখ ৮৫ হাজার টাকার। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সন্ধানী ইন্স্যুরেন্স ৬ কোটি ৫০ লাখ ২ হাজার টাকার, তৃতীয় সর্বোচ্চ পদ্মা লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ৩ কোটি ৫০ লাখ টাকার, চতুর্থ সর্বোচ্চ স্যালভো কেমিক্যালের ৩ কোটি ৪৮ লাখ ৫ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে।

অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে-অগ্নি সিস্টেমসের ১০ লাখ ২৩ হাজার টাকার, আমান ফিডের ২৭ লাখ ৭৩ হাজার টাকার, আনলিমা ইয়ার্নের ১৪ লাখ ১৬ হাজার টাকার, অ্যাসোসিয়েটেড অক্সিজেনের ২৩ লাখ ৩০ হাজার টাকার, এশিয়া ইন্স্যুরেন্সের ১৯ লাখ ৮০ হাজার টাকার, এশিয়ান টাইগার সন্ধানী লাইফ গ্রোথের ৯ লাখ ৮৮ হাজার টাকার, বারাকা পাওয়ারের ৫৪ লাখ ১৪ হাজার টাকার, বেক্সিমকোর ১ কোটি ১৬ লাখ ৮৮ হাজার টাকার. ব্র্যাক ব্যাংকের ১০ লাখ ৫৮ হাজার টাকার, বেক্সিমকো ফার্মার ৪৬ লাখ ১১ হাজার টাকার, সেন্ট্রাল ফার্মার ৯ লাখ ৪৩ হাজার টাকার, কনফিডেন্স কেমিক্যালের ৫০ লাখ ৪৯ হাজার টাকার, কপার টেক ইন্ডাস্ট্রিজের ৫ লাখ ৪ হাজার, সিওভি পেট্রোকেমিক্যালের ১০ লাখ ২০ হাজার টাকার, ঢাকা ডাইংয়ের ৩৪ লাখ ৬২ হাজার টাকার, ডিবিএইচ ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ৬৭ লাখ ৯০ হাজার টাকার, ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ১৪ লাখ ৯৭ হাজার টাকার, ডরিন পাওয়ারের ১৩ লাখ ৯৮ হাজার টাকার, এক্সিম ব্যাংক ফার্র্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ২ কোটি ৪৯ লাখ ৪১ হাজার টাকার, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের ১৭ লাখ ৪২ হাজার টাকার, ফরচুন সুজের ৩০ লাখ টাকার, জিবিবি পাওয়ারের ৩৬ লাখ ৮৪ হাজার টাকার, গ্রামীণ ফোনের ৭ লাখ টাকার, জিএসপি ফাইন্যান্সের ৬ লাখ ৪৫ হাজার টাকার, হাইডেল বার্গ সিমেন্টের ৩৩ লাখ ৫০ হাজার টাকার, এইচ আর টেক্সটাইলের ১৪ লাখ ৪৪ হাজার টাকার, আইপিডিসিয়ের ৩৭ লাখ ৫০ হাজার টাকার, ইসলামীক ফাইন্যান্সের ৪৯ লাখ ৩০ হাজার টাকার, জেএমআই সিরিঞ্জ এবং মেডিক্যাল ডিভাইসের ১১ লাখ ৪৯ হাজার টাকার, কর্ণফুলী ইন্স্যুরেন্সের ৬ লাখ ৯০ হাজার, কে এন্ড কিউয়ের ১৩ লাখ ৭৫ হাজার, কেডিএস অ্যাক্সেসারিজের ৯ লাখ ৫৪ হাজার টাকার, কাট্টালি ইন্স্যুরেন্সের ৬ লাখ ৬৪ হাজার টাকার, ম্যাকসন্স স্পিনিংয়ের ৮০ লাখ ৫ হাজার টাকার, মালেক স্পিনিংয়ের ১৬ লাখ ৪৭ হাজার টাকার, মেট্রো স্পিনিংয়ের ১ কোটি ৪৩ লাখ ৭০ হাজার টাকার, মোজাফফর হোসেন স্পিনিংয়ের ১৫ লাখ ৩২ হাজার টাকার, মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ২২ লাখ ৮০ হাজার টাকার, এনসিসি ব্যাংকের ২৪ লাখ ১৫ হাজার টাকার, ন্যাশনাল হাউজিং ফাইন্যান্সের ৭০ লাখ টাকার, ন্যাশনাল পলিমার ইন্ডাস্ট্রিজের ৬৩ লাখ ৮০ হাজার টাকার, ওরিয়ন ফার্মার ৭ লাখ ৩৫ হাজার টাকার, ফনিক্স ফাইন্যান্সের ৯ লাখ ৩৫ হাজার টাকার, পাইওনিয়র ইন্স্যুরেন্সের ২০ লাখ ৬৬ হাজার টাকার, পাওয়ার গ্রীডের ৫ লাখ ৬০ হাজার টাকার, প্যারামাউন্ট টেক্সটাইলের ৭৩ লাখ ৬৬ হাজার টাকার, কাশেম ইন্ডাস্ট্রিজের ৩১ লাখ টাকার, রবির ৮ লাখ ১৪ হাজার টাকার, সাউথ বাংলা ব্যাংকের ৮৯ লাখ ২০ হাজার টাকার, সোনারগাঁও টেক্সটাইলের ১৩ লাখ ৩৩ হাজার টাকার, সাহজিবাজার পাওয়ারের ৬৫ লাখ ৫৬ হাজার, স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্সের ১৬ লাখ ৪৭ হাজার টাকার, সামিট পাওয়ারের ১৪ লাখ ৯৭ হাজার টাকার, তওফিকা ফুডের ৯ লাখ ৭ হাজার টাকার, ইউনাইটেড ফাইন্যান্সের ৭২ লাখ ১৭ হাজার টাকার, উত্তরা ব্যাংকের ১ কোটি ১৭ লাখ ৯৪ হাজার টাকার এবং ভিএফএস থ্রেড ডাইংয়ের ৫ লাখ ৮০ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে।